
কালের খবরঃ
গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষনা করা হয়েছে।বুধবার (১৫ জুন) রাতে পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুর রহমান বেসরকারীভাবে বিজয়ী মেয়র ,কাউন্সিলর ও নারী কাউন্সিলরদের নাম  ঘোষনা করেন।গোপালগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র হলেন, শেখ রকিব হোসন। আর ১৫টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন ,১নং ওয়ার্ডে জোবায়ের ইসলাম ঝন্টু পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ শামীম খান টেবিল ল্যাম্প প্রতীকে পেয়েছেন ৭৯৪ ভোট।২নং ওয়ার্ডে মোঃ আলিমুজ্জামান বিটু পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি রিপন মোল্যা পাঞ্জাবী প্রতীকে পেয়েছেন ৯৮২ ভোট।৩নং ওয়ার্ডে রাশেদ মোহাম্মদ উটপাখি প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সহিদুল ইসলাম পাঞ্জাবী প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪৩ ভোট।৪নং ওয়ার্ডে রনি হোসেন (কালু)টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৭৩৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি রোমান মোল্যা পাঞ্জাবী প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪৮ ভোট।৫নং ওয়ার্ডে খায়রুল ইসলাম টেবিল ল্যাম্প প্রতিক নিয়ে ১ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাহিদুল ইসলাম পাঞ্জাবী প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩৭ ভোট।৬নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল খান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ নুরুল আমিন শেখ উটপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ১০৪ ভোট।৭নং ওয়ার্ডে শফিকুর রহমান শুক্তি টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৬৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জসিমউদ্দিন খান খসরু পানির বোতল প্রতীকে পেয়েছেন ৭১৫ ভোট।৮নং ওয়ার্ডে  একজন মাত্র প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় এবাদুল হক পলাশ বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।৯নং ওয়ার্ডে মোঃ নাজমুল হাসান ব্লাকবোর্ড প্রতীকে ৭০৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মনির মোল্যা ব্রীজ প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯৪ ভোট।
১০নং ওয়ার্ডে শেখ রাশেদ আহম্মেদ পাঞ্জাবি প্রতীকে ৭৯৩ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক ব্রীজ প্রতীকে পেয়েছেন ৫০০ ভোট।১১নং ওয়ার্ডে মোঃ কাজী রিয়াজুল ইসলাম পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মাহাবুব আলী সোহেল পাঞ্জাবি প্রতিকে পেয়েছেন ৭০৩ ভোট।১২নং ওয়ার্ডে আল আমিন পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯৫৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জানে আলম সিকদার পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৩০৫ ভোট।১৩নং ওয়ার্ডে মোঃ আল আমিন সিকদার (কুটু) পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪০০ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাহিদুর রহমান উটপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮৯ ভোট।১৪নং ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন হন।১৫নং ওয়ার্ডে নিয়ামুল হাসান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন হন।
সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর হলেন যারাঃ
সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ডে আমেনা খানম টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি দীপালি বালা অটোরিক্সা প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫৫ ভোট।সংরক্ষিত ২নং ওয়ার্ডে মাহফুজা আক্তার লিপি চশমা প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লতিকা মন্ডল টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৮৪ ভোট।সংরক্ষিত ৩নং ওয়ার্ডে খাদিজা পারভীন চশমা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সিমু আক্তার নুপুর আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৮৯০ ভোট।সংরক্ষিত ৪নং ওয়ার্ডে নাজনীন বেগম আনারস প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১২ ভোটে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সায়েদা আক্তার পাপিয়া চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১১ ভোট।সংরক্ষিত ৫নং ওয়ার্ডে আছিয়া বেগম অটোরিক্সা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৮৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লিমা বেগম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৩১২ ভোট।
                                Design & Developed By: JM IT SOLUTION