সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কোটালীপাড়ায় ড্রেজার দিয়ে খাল খনন, ভেঙে পড়ছে সড়ক, চলাচলে দুর্ভোগে শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসী গোপালগঞ্জের তিনটি আসনই তারেক রহমানকে উপহার দিতে চাই টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা বিগত চারটি নির্বাচনে কেউ ভোট দিতে পারেনি- সেলিুমজ্জামান সেলিম গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন বিতর্ক! সিরাজুল ইসলাম সিরাজের গণসংযোগ গোপালগঞ্জে কাশবন সাহত্যি পত্রকিার লেখক সম্মেলন অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের “শার্টডাউন” কর্মসূচির ঘটনায় টুঙ্গিপাড়া থানায় মামলা সংবাদ সম্মেলন করে পাটগাতী ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতির পদত্যাগ গোপালগঞ্জে মৃদু ভু-কম্পন অনুভূত। জনমনে আতঙ্ক কোটালীপাড়ায় পরিত্যাক্ত ককটেল বিস্ফোরণে এক নারী আহত

কোটালীপাড়ায় ড্রেজার দিয়ে খাল খনন, ভেঙে পড়ছে সড়ক, চলাচলে দুর্ভোগে শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসী

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫, ৩.২৩ পিএম
  • ৫৭ Time View

কোটালীপাড়া প্রতিনিধিঃ
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার মাঝবাড়ি ও বংকুরা এলাকায় ড্রেজার মেশিন দিয়ে খাল খননের ফলে খালের পাশের সড়ক ভেঙে খালের মধ্যে পড়তে শুরু করেছে। এতে ওই সড়ক ব্যবহারকারী স্থানীয় মানুষ ও শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।স্থানীয়রা অভিযোগ কওে বলেন, পানি সেচ দিয়ে খালের মাটি তুললে সড়ক ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি কম থাকত। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চুক্তি অনুযায়ী নিয়ম না মেনে পানিভর্তি খালে ড্রেজার বসিয়ে মাটি কাটায় দিন দিন বাড়ছে সড়কে ভাঙন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নে ২০২৪ সালে ১৫ কোটি ৪৪ লাখ ১৭ হাজার টাকার প্রকল্পে গোপালগঞ্জ টু পয়সারহাট খাল পুনঃখননের কাজ শুরু হয়। শর্ত অনুযায়ী প্রথমে পানি সেচ দিয়ে পরে খনন করার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আতাউর রহমান খান লিমিটেড তা অনুসরণ করেনি।
সরেজমিনে দেখা যায়, হিরণ ইউনিয়নের বংকুরা এলাকায় বীর বিক্রম হেমায়েত উদ্দিন সড়কের বড় অংশ ভেঙে খালের মধ্যে দেবে গেছে। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ৬১ নম্বর মাঝবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বংকুরা মাদ্রাসাসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।

বংকুরা মাদ্রাসার শিক্ষার্থী রবিউল ইসলাম জানান, “এই রাস্তা ছাড়া আর কোনো পথ নেই। কাল রাতে গাছসহ বড় অংশ ভেঙে খালে পড়েছে। হাঁটা আর সাইকেল নিয়ে যাওয়া খুব ভয় লাগে।
স্থানীয় বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, চুক্তির নিয়ম না মেনে লোক দেখানো কাজ করছে ঠিকাদারেরা। কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প হলেও কাজের মান নেই। জবাবদিহিতা না থাকায় এই অবস্থার সৃস্টি।
এদিকে চলতি অর্থবছরে উপজেলার আরও নয়টি খাল পুনঃখননের কাজ পানি সেচ ছাড়া পানির মধ্যেই এক্সকাভেটর দিয়ে করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আতাউর রহমান খান লিমিটেডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেজবাউদ্দিন বলেন, সেচ দিলে রাস্তর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, তাই ড্রেজার দিয়ে কাজ করছি। রাস্তা যেখানে ভাঙবে, আমরা তা মেরামত করে দেব।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Advertise

Ads

Address

Office : Sheikh Fazlul Haque Moni Stadium (2nd floor), Gopalganj-8100 Mobile: 01712235167, Email: kalerkhabor24.com@gmail.com
© All rights reserved 2022

Design & Developed By: JM IT SOLUTION