কালরে খবরঃ
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে দশ বছর বয়সের মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষনকারী শিক্ষক ইসমাইল হোসাইন সহ ৫জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।এরা সবাই একই মাদ্রাসার শিক্ষক। শুক্রবার (০৯ ফেব্রæয়ারী) ধর্ষক মাদ্রাসা শিক্ষক সহ ৫ জনকে গোপালগঞ্জ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মুকসুদপুর আমলি আদালতে তোলা হলে বিজ্ঞ বিচারক রোমানা রোজি তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মামলার অন্য চার অভিযুক্ত হলো, আসাদুজ্জামান, মামুন বিল্লাহ, মোঃ আল আমিন ও আমেনা বেগম। এরা সবাই ওই মাদ্রাসার শিক্ষাক।
মুকসুদপুর থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) আশরাফুল আলম জানান, বৃস্পতিবার (৮ ফব্রেুয়ারী) রাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর বাবা (রবিউল ইসলাম) বাদী হয়ে মুকসুদপুর থানায় ধর্ষক ইসমাইল হোসাইন সহ ৫জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন (মামলা নং-১৮/২৪, তাং-০৮.০২.২০২৪)।
ধর্ষক ইসমাইল হোসাইন ওই মাদ্রাসার একজন আবাসিক শিক্ষক এবং তার রুমেই শিক্ষার্থীকে ধর্ষন করে বলে পুলিশের কাছে প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা জানান।
উল্লেখ্য, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরের বাঁশবাড়িয়া পরিজান বেগম মহিলা কওমি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রী বুধবার(৭ ফেব্রæয়ারী) রাত ৮টার দিকে ধর্ষনের শিকার হয়। ওই মাদ্রাসার শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ ধর্ষণের অভিযোগ উঠে।শিশুটি মাদ্রাসার আবাসিক শিক্ষার্থী ছিল। ধর্ষনের শিকার ওই শিক্ষার্থীকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয় হচ্ছে।
Design & Developed By: JM IT SOLUTION
Leave a Reply