আমি অধ্যক্ষ আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ, গ্রাম- গজালিয়া, ডাকঘর- গিমাডাঙ্গা, উপজেলা -টুঙ্গিপাড়া, জেলা-গোপালগঞ্জ। বিগত ১০ আগস্ট ২০২২ ইং তারিখে আমার কনিষ্ট কন্যা তামান্নাকে একই জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার চৌরখুলি গ্রামের শরাফত হোসেন খানের প্রথম পুত্র মোঃ জুয়েল খানের সাথে রেজিষ্ট্রি কাবিন মুলে মেয়ের নিজস্ব সম্মতিতে বিবাহ কার্য্যসম্মন্ন করি। স্থানীয় কোন্দলের কারনে আমার শত্রু পক্ষের প্ররচনায় গত ১৮ ও ১৯ আগস্ট ২০২২ বিভিন্ন পত্রিকার অনলাইন সংস্করনে/প্রিন্ট ভার্সনে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় “এক দিনের ব্যবধানে তালাক ছাড়াই মেয়েকে দ্বিতীয় বিবাহ দিলেন শিক্ষক’ শিরোনামসহ বিভিন্ন শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এছাড়া বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। আমার প্রতিপক্ষ সাংবাকিদের ভুল তথ্য পরিবেশন করে আমাকে ও আমার মেয়েকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করতে সাংবাদিকদের দিয়ে এই সংবাদ প্রকাশ করেছেন। আমি এই ঘটনার জোর প্রতিবাদ করছি। প্রকৃতপক্ষে আমার মেয়ের বিয়ে গত ১০ আগস্ট তারিখে পারিবারিক ভাবে এবং ধর্মীয় বিধানমতে সম্পন্ন হয়।
প্রকৃতপক্ষে আমার মেয়ে ব্যক্তিগত কারনে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী বাসস্ট্যান্ডে গেলে সেখান থেকে বাগেরহাট জেলার, রামপাল উপজেলার কাশিপুর গ্রামের তাজমুল শিকদারের ছেলে ইমন শিকদার, এনামুল শিকদার ও স্ত্রী মারজিনা বেগম আমার মেয়েকে ফুঁসলিয়ে পাটগাতী কাজী অফিসে নিয়ে ১১ আগস্ট ২০২২ তারিখে ভুয়া কাবিন নামা তৈরী করে। আমার প্রতিবাদ লিপিটি আপনার পত্রিকা, অনলাইন সংস্করনে প্রকাশ করার অনুরোধ করছি।
অধ্যক্ষ আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ
গজালিয়া, টুঙ্গিপাড়া,গোপালগঞ্জ|( বিজ্ঞাপন)
Design & Developed By: JM IT SOLUTION
Leave a Reply