কালের খবরঃ
গোপালগঞ্জের জমির খতিয়ান ডাটা এন্ট্রি কাজের ভাতা প্রদান করা হয়েছে।টুঙ্গিপাড়া শেখ রাসেল দুঃস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুর্নবাসন কেন্দ্রের নিবাসিদের এই কাজে সম্পৃক্ত করে ডাটা এট্রির করানো হয়। সোমবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম তার সম্মেলন কক্ষে এসব অর্থ তাদের হাতে তুলে দেন।গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) মোছাঃ নাজমুন নাহার জানিয়েছেন, বিগত তিনমাস আগে জমির খতিয়ান ডিজিটাল পদ্ধতিতে আনার জন্য টুঙ্গিপাড়ার শেখ রাসেল দুঃস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুর্নবাসনের কেন্দ্রের তিন নিবাসী ও টুঙ্গিপাড়ার স্বামী পরিত্যাক্তা এক নারীকে ডাটা এট্রির কাজে নিযুক্ত করা হয়। প্রতিটি এট্রির জন্য ৩৫টাকা ভাতা বরাদ্দ ছিল।
আজ তাদের ভাতা প্রদান করা হয়েছে। চারজনে তিন মাসে মোট ১৯ হাজার ৬৮৩টি ডাটা এট্রি করেছে। এর মধ্যে মনিরা আক্তার ৫হাজার ৮৪০টি ডাটা এট্রি করে ১লাখ ৩৮ হাজার ৭০০, মেঘনা আক্তার ৪হাজার ৬২৬টি ডাটা এট্রি করে ১ লাখ ৯ হাজার ৮৬৭ টাকা, মরিয়ম বেগম ৫হাজার ২২৮টি ডাটা এট্রি করে ১লাখ ২৪ হাজার ১৬৫টাকা ও মনি মন্ডল ৩ হাজার ৯৮৯টি ডাটা এট্রি করে ৯৪ হাজার ৭৩৮টাকা পেয়েছেন।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক)শেখ জোবায়ের আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) নাজমুন নাহার, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রন্টি পোদ্দার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসেল মুন্সী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম বলেন, আমরা দরিদ্র ও অসহায় মানুষের খুঁজে বের করে কর্মের মধ্যে আনতে চাই। তারই অংশ হিসেবে দুঃস্থ পুর্নবাসন কেন্দ্রে নারীদের বেছে নিয়ে এই কাজে সংযুক্ত করেছি। তিন মাস কাজ করে তারা যে পারিশ্রমিক পেয়েছে তাতে তারা নিজ উদ্যোগে কর্ম করে খেতে পারবে।
Design & Developed By: JM IT SOLUTION
Leave a Reply